চোখের লাল কমানোর ঘরোয়া উপায়-বাচ্চাদের চোখে কেতুর হলে করণীয়

 চোখের লাল কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে অনেকে জানতে চান । আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব চোখের লাল কমানোর ঘরোয়া উপায় কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সমুহ । আজকের এই পোস্ট থেকে আপনারা জানতে পারবেন চোখের লাল কমানোর ঘরোয়া উপায় কি সেই সম্পর্কে বিস্তারতি তথ্য সমুহ।

চোখের লাল কমানোর ঘরোয়া উপায়(লাইক স্পিস)

আজকের এই পোস্ট টি সম্পুর্ন পরলে আপনারা চোখের লাল কমানোর বিভিন্ন রকম উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন । চোখের লাল কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে আমাদের এই পোস্ট টি সম্পুর্ন মনোযোগ সহকারে পড়ুন । তাহলে বুঝতে পারবেন চোখের লাল কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সমুহ।

সৃচিপত্রঃ চোখের লাল কমানোর ঘরোয়া উপায়

  • চোখের চুলকানি দূর করার উপায়
  • বাচ্চাদের চোখে কেতুর হলে করণীয়
  • চোখের সাদা অংশ লাল হওয়ার কারণ
  • শেষ কথাঃ চোখের লাল কমানোর ঘরোয়া উপায়-বাচ্চাদের চোখে কেতুর হলে করণীয়

চোখের চুলকানি দূর করার উপায়

চোখের চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো । আজকের এই পোস্ট টি সম্পুর্ন পড়ুন তাহলে বুঝতে পারবেন চোখের চুলকানি দূর করার উপায় ।

শসা ঃ শসাই রয়েছে প্রচুর পরিমান আন্টি ইরিটেশন তা আপনার জ্বালা পোড়া ও চুলকানি জনিত স্যামসা থেকে মুক্তি দিতে পারে । তাই আপনার যদি চোখে স্যামসা থাকে তাহলে আপনি শসা ছোট ছোট করে কেটে চোখে ১৫ থেকে ৩০ মিনিট দিয়ে রাখতে পারেন । এর ফলে আপনার চোখের চুলকানি থেকে মুক্তি পেতে পারেন ।

ঠান্ডা দুধঃ ঠান্ডা দুধ চোখে জন্য অনেক উপকারি আপনার যদি চোখে লাল হয়ে থাকে তাহলে আপনি চোখে ঠান্ডা দুধ দিতের পারেন । ঠান্ডা দুধ চোখের চুল্কানির জন্য অনেক উপকারি । ঠান্ডা দুধ যদি আপনি নিয়মিত ২ বেলা ব্যাবহার করেন তাহলে আপনি আপনার চোখের স্যামসা থেকে মুক্তি পাবেন । আশা করি বুঝতে পেরেছেন চোখের চুলকানি দূর করার উপায় কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ।

বাচ্চাদের চোখে কেতুর হলে করণীয়

বাচ্চাদের চোখে কেতুর হলে করণীয় কি সেই বিষয় নিয়ে আজকে আলোচন করা হবে । আজকে আপনারা জানতে পারবেন বাচ্চাদের চোখে কেতুর হলে করণীয় কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সমুহ ।

আমাদের চোখের কোনায় একটা গন্থি আছে যার নাম হচ্ছে ল্যাক্টিমাল গ্রন্থি এই গ্রন্থি থেকে আমাদের চোখে পানি বের হয়ে থাকে । আমাদের চোখের কোনায় ২ টা ফুটা আছে যার মধ্যে দিয়ে নাকের মর্ধে পানি চলে যায় । আর সেই গ্রন্থি যদি কোনো কারনে বন্ধ হয়ে যায় তাহলে আমাদের চোখে কেতুর বা পিচুটি হতে পারে ।

চোখে কেতুর হলে করনীয় হলো সাধানত স্টিকি চখে কেতুল হলে সাধানত কিছুদিনের মর্ধে একা একা ভালো হয়ে যায় । তবে সে ক্ষেত্রে যদি আপনার বাচ্চার চোখের কেতুর ভালো না হয় তাহলে আব্যশয় ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন । কেতুর এর স্যামসা যদি বেশি হয়ে থাকে তাহলে সার্জারি করার মার্ধম এ কেতুর দূর করা হয় । আপনার বাচ্চার চোখে কেতুর হলে অব্যশয় চোখ সব সময় পরিস্কার রাখবেন তাহলে কেতুর ভালো হয়ে যাবে ।
চোখে কেতুর হলে বাচ্চাদের নেত্রনালী যদি আপনি ভালো করে মেসেজ করে দিতে পারেন তাহলে কেতুর ভালো হওয়ার সম্ভবনা অনেক টাই বেশি হয়ে যায় । এই ম্যাসাজ ট হলো চোখের কোনার দিকে হাত রেখে হালকা চাপ দিয়ে ম্যাসাজ করতে হবে । এবং চাপ দেওয়ার পড় পানি বের হবে তখন পরিস্কার কাপড় দিয়ে বা তুলা পানিতে চুবিয়ে হালকা ভাবে বাচ্চার কেতুর মুছে দিতে হবে । এই ভাবে কিছুদিন করলে চোখে কেতুর খুব তাড়াতারি ভালো হয়ে যাবে ।

এ ছাড়া আপনি চাইলে হালকা গরম পানি দিয়ে বাচ্চার চোখের কেতুর মুছিয়ে দিতে পারেন । দিনে এর ভাবে ৪-৫ বার করলে এর ফলে আপনার বাচ্চার চোখের কেতুর ভালো হয়ে যাবে । এ ছাড়া বাচ্চার মায়ের দুধ দিয়ে বাচ্চার চোখ পরিস্কার করে দিতে পারেন । অনেকে আছেন যারা মনে করে যে চোখে ম্যাসাজ করলে বাচ্চা ব্যাথা পাবে তাই জোরে চাপ দেন না যার ফলে কোনো কাজেই আসে না ম্যাসাজ । একটু চাপ দিয়ে ম্যাসাজ করবেন তাহলে ভালো ফলাফল পাবেন । আশা করি বুঝতে পেরেছেন বাচ্চাদের চোখে কেতুর হলে করণীয় কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সমুহ ।

চোখের সাদা অংশ লাল হওয়ার কারণ

চোখের সাদা অংশ লাল হওয়ার কারণ সম্পর্কে আপনি যদি না জানেন তাহলে এই পোস্ট থেকে জেনে নিতে পারবেন । আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব চোখের সাদা অংশ লাল হওয়ার কারণ নিয়ে বিস্তারিত তথ্য সমুহ ।

চোখের সাদা অংশ লাল হওয়ার কারণ তা হলো অনেক কারনে চোখ লাল হতে পারে যেমন অনেকের হাপানির স্যামসা আছে তাদের হাপানি যদি বেড়ে যায় তাহলে চোখে লাল হতে পারে । এ ছাড়া চোখের মর্ধে অতিরিক্ত ধুলাবালি গেলে চোখে লাল হতে পারে । এবং চোখে কোনো কিছুর আঘাত পেতে বা চোখের মর্ধে যদি কিছু পড়ে থাকে তাহলে চোখ লাল হতে পারে । এবং যারা অনেকে আছে যারা কন্টাক্ট লেন্স ব্যাবহার করে থাকেন যার ফলে চোখে লাল হতে পারে । 
বয়স্নদ্ধিকালে সঠিক লেন্স এর চশমা ব্যাবহার না করলে চোখে লাল হতে পারে । এবং অনেক ক্ষন কম্পিউটার বা মোবাইল এর দিকে তাকায় থাকলে চোখ লাল হতে পারে । এ ছাড়া অনেকের এলার্জি জনিত স্যামসার কারনে চোখ লাল হতে পারে । আশা করি বুঝতে পেরেছেন চোখের সাদা অংশ লাল হওয়ার কারণ কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সমুহ । আজকে আমরা আলোচনা করলাম চোখের সাদা অংশ লাল হওয়ার কারণ নিয়ে ।

শেষ কথাঃ চোখের লাল কমানোর ঘরোয়া উপায়-বাচ্চাদের চোখে কেতুর হলে করণীয়

চোখের লাল কমানোর ঘরোয়া উপায় কি সেই সম্পর্কে আপনাদের সাথে আলোচনা করলাম এ ছাড়া বাচ্চাদের চোখে কেতুর হলে করণীয় কি সেই সম্পর্কে আপনারা আমাদের এই পোস্ট থেকে জানতে পারলেন । আজকের এই পোস্ট টা যদি ভালো লেগে থাহলে অব্যশয় বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে জানিয়ে দিবেন ধন্যবাদ । আর এমন তথ্য মুলক পোস্ট পেতে লাইক স্পিস এর সাথেই থাকুন ধন্যবাদ ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
1 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • proudwin.com
    proudwin.com February 29, 2024 at 8:35 AM

    এত সুন্দর ভাবে তথ্যগুলো উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url